ঢাকা ০২:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

এবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চীন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনার ছোবলে বিপর্যস্ত পৃথিবী। এরই মধ্যে ঘন ঘন ভূমিকম্প হচ্ছে এখন। ক’দিন আগে ইন্দোনেশিয়ায়, তারও আগে ভারতের দিল্লিতে। দিন দুয়েক আগে মেক্সিকোতেও—এবং এর আগে ইরানেও আঘাত হেনেছে প্রলয়ঙ্কর এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়। শুক্রবার স্থানীয় সময় ভোর পাঁচটায় শক্তিশালী ভূকম্পনে কেঁপে উঠল করোনার উৎপত্তিস্থল চীনও।

পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং প্রদেশে আঘাত হানে এই ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬.৪। তবে কোনো প্রাণহানি কিংবা সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে কোনও তথ্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানায়, এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে।

অঞ্চলটি পাহাড়ি ও মরুভূমি অঞ্চল হওয়ায় হতাহতের সম্ভাবনা কম। উৎপত্তিস্থলের কাছাকাছি বসতি খুব একটা না থাকলেও যেসব আছে সেগুলো কাঁচা ইট দিয়ে নির্মিত। ফলে সেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

চীনে প্রায়ই ভূমিকম্প আঘাত হানে। বিশেষ করে দেশটির পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায়। চীনে সর্বশেষ ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিল ২০০৮ সালে। সিচুয়ানে ৭.৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল সাড়ে ৮৭ হাজারের বেশি মানুষ। এর আগে ২০০৩ সালে জিনজিয়াং প্রদেশে ৬.৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে ২৬৮ জন নিহত হন। তখন ওই অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি হয়।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

এবার ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল চীন

আপডেট টাইম : ০১:৪৫:৪০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুন ২০২০

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: করোনার ছোবলে বিপর্যস্ত পৃথিবী। এরই মধ্যে ঘন ঘন ভূমিকম্প হচ্ছে এখন। ক’দিন আগে ইন্দোনেশিয়ায়, তারও আগে ভারতের দিল্লিতে। দিন দুয়েক আগে মেক্সিকোতেও—এবং এর আগে ইরানেও আঘাত হেনেছে প্রলয়ঙ্কর এই প্রাকৃতিক বিপর্যয়। শুক্রবার স্থানীয় সময় ভোর পাঁচটায় শক্তিশালী ভূকম্পনে কেঁপে উঠল করোনার উৎপত্তিস্থল চীনও।

পশ্চিমাঞ্চলীয় জিনজিয়াং প্রদেশে আঘাত হানে এই ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৬.৪। তবে কোনো প্রাণহানি কিংবা সম্পত্তির ক্ষয়ক্ষতি সম্পর্কে কোনও তথ্য এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা জানায়, এই ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে।

অঞ্চলটি পাহাড়ি ও মরুভূমি অঞ্চল হওয়ায় হতাহতের সম্ভাবনা কম। উৎপত্তিস্থলের কাছাকাছি বসতি খুব একটা না থাকলেও যেসব আছে সেগুলো কাঁচা ইট দিয়ে নির্মিত। ফলে সেগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

চীনে প্রায়ই ভূমিকম্প আঘাত হানে। বিশেষ করে দেশটির পশ্চিম ও দক্ষিণাঞ্চলের পাহাড়ি এলাকায়। চীনে সর্বশেষ ভয়াবহ ভূমিকম্প হয়েছিল ২০০৮ সালে। সিচুয়ানে ৭.৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে মারা গিয়েছিল সাড়ে ৮৭ হাজারের বেশি মানুষ। এর আগে ২০০৩ সালে জিনজিয়াং প্রদেশে ৬.৮ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে ২৬৮ জন নিহত হন। তখন ওই অঞ্চলে ব্যাপক ক্ষতি হয়।