ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৪

নুুুরে আলম হাওলাদার
শরীয়তপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক-শ্রমিক সমিতির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ককটেল বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত উত্তর পালং বাজার, শরীয়তপুর বাসস্ট্যান্ড ও শরীয়তপুর মডেল টাউন এলাকায় দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আন্তঃজেলা বাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ চৌকিদারের সঙ্গে জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাচ্চু ব্যাপারীর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা যুবলীগের বর্ধিত সভা নিয়ে দুই পক্ষের লোকজন মুখোমুখি অবস্থান নেন। এসময় উভয়পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরে ককটেল বিস্ফোরণে বাচ্চু ব্যাপারীর সমর্থক জাকির মাদবর (৩৫), রাজ্জাক ব্যাপারী (৪৫), লিটন ছৈয়াল (৩০) ও মাওলাত মাদবর (৩৫) আহত হন।

জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাচ্চু ব্যাপারী বলেন, ফারুক চৌকিদারসহ তার লোকজন অস্ত্র-ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আমার লোকজনের ওপর হামলা করেন। আত্মরক্ষার জন্য আমরা পুলিশের সঙ্গে অবস্থান করি। তখন আমার চারজন লোক আহত হন।

এদিকে শরীয়তপুর আন্তঃজেলা বাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ চৌকিদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।

শরীয়তপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২১ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোাঁড়ে পুলিশ। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

শরীয়তপুরে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৪

আপডেট টাইম : ১০:৩২:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ অক্টোবর ২০২১
নুুুরে আলম হাওলাদার
শরীয়তপুর আন্তঃজেলা বাস মালিক-শ্রমিক সমিতির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও ককটেল বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১ থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত উত্তর পালং বাজার, শরীয়তপুর বাসস্ট্যান্ড ও শরীয়তপুর মডেল টাউন এলাকায় দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে আন্তঃজেলা বাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ চৌকিদারের সঙ্গে জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাচ্চু ব্যাপারীর মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। মঙ্গলবার দুপুরে জেলা যুবলীগের বর্ধিত সভা নিয়ে দুই পক্ষের লোকজন মুখোমুখি অবস্থান নেন। এসময় উভয়পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরে ককটেল বিস্ফোরণে বাচ্চু ব্যাপারীর সমর্থক জাকির মাদবর (৩৫), রাজ্জাক ব্যাপারী (৪৫), লিটন ছৈয়াল (৩০) ও মাওলাত মাদবর (৩৫) আহত হন।

জেলা বাস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. বাচ্চু ব্যাপারী বলেন, ফারুক চৌকিদারসহ তার লোকজন অস্ত্র-ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে আমার লোকজনের ওপর হামলা করেন। আত্মরক্ষার জন্য আমরা পুলিশের সঙ্গে অবস্থান করি। তখন আমার চারজন লোক আহত হন।

এদিকে শরীয়তপুর আন্তঃজেলা বাস শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ চৌকিদারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।

শরীয়তপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাইফুর রহমান জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২১ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোাঁড়ে পুলিশ। বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।