ঢাকা ০৬:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

রাজাপুরে বীজ পায় না সঠিক কৃষক

 নিজস্ব প্রতিবেদন, রাজাপুর ( বরিশাল)
বর্ষা মৌসুমে আমন বীজের বপন সম্পন্ন হলেও পানি বৃদ্ধিতে পছার লক্ষ্য করা গেছে তবে বীজ পায় না যোগ্য কৃষক। কম ফসল উৎপাদন করে দেশীয় বীজ বপনে।
যার ফলে সংকটে পড়বে কৃষক ফলনে কম আসবে। জানা গেছে ১ বিঘা জমিতে রাজাপুর ৬২/ ৬৩ শতাংশে আমন ধানের ফলন হয় ২০/২৫ মন।
 বরিশালে বিভাগের সকল জেলায় ফলন কম বেশি হয়।
দক্ষিণ রাজাপুর এলাকার খন্ডকালীন আমন ধানের চাড়া গাছ ১ মাস পরেই পহেলা ভাদ্র মাসেই রোপন করেন অনেকে।
কিছু দিন পরে কেহ শ্রাবনে রোপন করে আমন বীজের চাড়াগাছ।
দেশীয় পদ্ধতিতে প্রতি বছর কৃষক তার মনের মত করে বীজ বপন করেন।
কৃষক চাষাবাদের পরে গরু,ছাগল পালন করে দিন যাপন করেন অনেকে।
সরকারের তালিকায় নাম নেই ৬০% কৃষকের।
ভূয়া নাম লিস্ট করে সরকারের তালিকায় জমা দেন কিছু অসাধু জনসমাজের লোভী মানুষ।
মনগড়া নাম দিয়ে বীজ উত্তোলন করেন শিক্ষক থেকে ব্যবসায়ী মহল।
তদরকি করলে কেচোঁ খুড়তে সাপ বেরিয়ে আসবে।
এলাকার শত শত কৃষকের অভিযোগ রয়েছে আসল কৃষক সরকারের দেয় বীজ পায় না।
নীজম্ব উৎপাদিত বীজ সংরক্ষণ করে বপন করেন  যার ফলে বীজের ফরন কম হয।
বীজের চাড়াও কম হয।
এলাকার বাসিন্দারা জানান, ৪০ বছর কৃষক হয়েও সরকারী বীজ পায় না আলগী গ্রামের  মধু ফরাজি, আংগারিয়া গ্রামের বেলায়েত খান,বলাইবাড়ির হাবিব, ছোটকৈবর্তখালীর অাবজাল,কালাম, বড় কৈবর্তখালীর রহিম,মনোহারপুর গ্রামের  রুহুল আমীন সহ অনেকে নাম প্রকাশ করেনায়।
  রাজাপুর কৃষি অফিস বলেন, তালিকা তৈরি করে যোগ্যপ্রার্থীকে বিজ দেওয়া হয়।
মাঠ স্কুল থেকে সদস্য সংগ্রহ করা হয়।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

রাজাপুরে বীজ পায় না সঠিক কৃষক

আপডেট টাইম : ১২:০৬:২৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১
 নিজস্ব প্রতিবেদন, রাজাপুর ( বরিশাল)
বর্ষা মৌসুমে আমন বীজের বপন সম্পন্ন হলেও পানি বৃদ্ধিতে পছার লক্ষ্য করা গেছে তবে বীজ পায় না যোগ্য কৃষক। কম ফসল উৎপাদন করে দেশীয় বীজ বপনে।
যার ফলে সংকটে পড়বে কৃষক ফলনে কম আসবে। জানা গেছে ১ বিঘা জমিতে রাজাপুর ৬২/ ৬৩ শতাংশে আমন ধানের ফলন হয় ২০/২৫ মন।
 বরিশালে বিভাগের সকল জেলায় ফলন কম বেশি হয়।
দক্ষিণ রাজাপুর এলাকার খন্ডকালীন আমন ধানের চাড়া গাছ ১ মাস পরেই পহেলা ভাদ্র মাসেই রোপন করেন অনেকে।
কিছু দিন পরে কেহ শ্রাবনে রোপন করে আমন বীজের চাড়াগাছ।
দেশীয় পদ্ধতিতে প্রতি বছর কৃষক তার মনের মত করে বীজ বপন করেন।
কৃষক চাষাবাদের পরে গরু,ছাগল পালন করে দিন যাপন করেন অনেকে।
সরকারের তালিকায় নাম নেই ৬০% কৃষকের।
ভূয়া নাম লিস্ট করে সরকারের তালিকায় জমা দেন কিছু অসাধু জনসমাজের লোভী মানুষ।
মনগড়া নাম দিয়ে বীজ উত্তোলন করেন শিক্ষক থেকে ব্যবসায়ী মহল।
তদরকি করলে কেচোঁ খুড়তে সাপ বেরিয়ে আসবে।
এলাকার শত শত কৃষকের অভিযোগ রয়েছে আসল কৃষক সরকারের দেয় বীজ পায় না।
নীজম্ব উৎপাদিত বীজ সংরক্ষণ করে বপন করেন  যার ফলে বীজের ফরন কম হয।
বীজের চাড়াও কম হয।
এলাকার বাসিন্দারা জানান, ৪০ বছর কৃষক হয়েও সরকারী বীজ পায় না আলগী গ্রামের  মধু ফরাজি, আংগারিয়া গ্রামের বেলায়েত খান,বলাইবাড়ির হাবিব, ছোটকৈবর্তখালীর অাবজাল,কালাম, বড় কৈবর্তখালীর রহিম,মনোহারপুর গ্রামের  রুহুল আমীন সহ অনেকে নাম প্রকাশ করেনায়।
  রাজাপুর কৃষি অফিস বলেন, তালিকা তৈরি করে যোগ্যপ্রার্থীকে বিজ দেওয়া হয়।
মাঠ স্কুল থেকে সদস্য সংগ্রহ করা হয়।