ঢাকা ০৭:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪

ফরিদপুরে লকডাউনে ভিন্ন পেশায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা

মোঃরিফাত ইসলাম, ফরিদপুর
লকডাউন এর কারণে অন্যান্য জেলার মত ভিন্ন ভিন্ন পেশায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ফরিদপুরে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা।
বর্তমানে তারা  ভ্যানে করে ভ্রাম্যমান ফলের দোকান কিংবা কাঁচা তরকারি ব্যবসা করে সময় অতিবাহিত করছেন।
এছাড়া এলাকাভিত্তিক দোকান থাকার কারণে স্থানীয় জনসাধারণ ই এদের অন্যতম ক্রেতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে কয়েকদিন আগেও যারা ফুটপাতে চা কিংবা চটপটির করতেন তারা এখন এলাকাতে দোকান করেছেন শাকসবজির। কিংবা কাঁচাবাজারের অন্যান্য এলাকা থেকে এখানে জিনিসপত্রের দাম   অপেক্ষাকৃত একটু বেশি দাম হলেও স্থানীয় জনগন এখান থেকে তরকারি কিনছেন।
এছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমান ভ্যান এর মাধ্যমে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মৌসুমী ফল।
 অন্যদিকে বাজার অপেক্ষায় এসমস্ত ফলের দাম একটু বেশি হলেও তাতে চাহিদা বাড়ছে স্থানীয় জনগণের। বর্তমানে এখানকার যে সমস্ত ফল বিক্রি হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে ল্যাংড়া আম ৪০ টাকা। ফজলি আম ৫০ টাকা দেশি পেয়ারা ৫০ টাকা।
এসব দোকানিরা জানান লকডাউন এর কারণে তাদের বেঁচে থাকতে প্রচন্ড কষ্ট হচ্ছে। এছাড়া তারা বিভিন্ন সময় ছোটখাটো ব্যবসার উদ্যোগ নিলেও তেমন সুবিধা করতে না পারায় তাদের এ ব্যবসায় নামতে হচ্ছে।
এখান থেকে  যেটুকু লাভ থাকে পানি এই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে। মহামারী করোনার এ  অবস্থা ঠিক হয়ে গেলে এবং দেশ আবার স্বাভাবিক অবস্থায় গেলে তাদের পুরনো ব্যবসায় তারা ফিরে আসবেন।
তারা প্রত্যাশা করছেন সরকারি সাহায্য সহযোগিতা পেলে তাদের এই অবস্থা অনেকটাই লাঘব হতে পারে।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

মির্জাগঞ্জে রাতের আধারে বসতঘর লুটপাট

ফরিদপুরে লকডাউনে ভিন্ন পেশায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা

আপডেট টাইম : ১০:২৩:৫৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ৭ জুলাই ২০২১
মোঃরিফাত ইসলাম, ফরিদপুর
লকডাউন এর কারণে অন্যান্য জেলার মত ভিন্ন ভিন্ন পেশায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন ফরিদপুরে ফুটপাতের ব্যবসায়ীরা।
বর্তমানে তারা  ভ্যানে করে ভ্রাম্যমান ফলের দোকান কিংবা কাঁচা তরকারি ব্যবসা করে সময় অতিবাহিত করছেন।
এছাড়া এলাকাভিত্তিক দোকান থাকার কারণে স্থানীয় জনসাধারণ ই এদের অন্যতম ক্রেতা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে কয়েকদিন আগেও যারা ফুটপাতে চা কিংবা চটপটির করতেন তারা এখন এলাকাতে দোকান করেছেন শাকসবজির। কিংবা কাঁচাবাজারের অন্যান্য এলাকা থেকে এখানে জিনিসপত্রের দাম   অপেক্ষাকৃত একটু বেশি দাম হলেও স্থানীয় জনগন এখান থেকে তরকারি কিনছেন।
এছাড়া শহরের বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমান ভ্যান এর মাধ্যমে বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের মৌসুমী ফল।
 অন্যদিকে বাজার অপেক্ষায় এসমস্ত ফলের দাম একটু বেশি হলেও তাতে চাহিদা বাড়ছে স্থানীয় জনগণের। বর্তমানে এখানকার যে সমস্ত ফল বিক্রি হচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে ল্যাংড়া আম ৪০ টাকা। ফজলি আম ৫০ টাকা দেশি পেয়ারা ৫০ টাকা।
এসব দোকানিরা জানান লকডাউন এর কারণে তাদের বেঁচে থাকতে প্রচন্ড কষ্ট হচ্ছে। এছাড়া তারা বিভিন্ন সময় ছোটখাটো ব্যবসার উদ্যোগ নিলেও তেমন সুবিধা করতে না পারায় তাদের এ ব্যবসায় নামতে হচ্ছে।
এখান থেকে  যেটুকু লাভ থাকে পানি এই নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের প্রয়োজন মেটাতে হচ্ছে। মহামারী করোনার এ  অবস্থা ঠিক হয়ে গেলে এবং দেশ আবার স্বাভাবিক অবস্থায় গেলে তাদের পুরনো ব্যবসায় তারা ফিরে আসবেন।
তারা প্রত্যাশা করছেন সরকারি সাহায্য সহযোগিতা পেলে তাদের এই অবস্থা অনেকটাই লাঘব হতে পারে।