এই ঘোষণার বিষয়ে উবারের ভারত ও দক্ষিণ এশীয়ার প্রেসিডেন্ট প্রদীপ পরমেশ্বরণ, বলেন, “বাংলাদেশে উবারের ব্রান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে সাকিব আল হাসানকে পেয়ে আমরা আনন্দিত। গত কয়েক বছর ধরে সাকিব আল হাসান মাঠ ও মাঠের বাইরে বাংলাদেশীদের মধ্যে একজন রোল মডেল হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তার মাঝে আমরা এমন একজন পার্টনার পেলাম, যিনি সাধারণ মানুষের মাঝে ইতিবাচক পরিবর্তন, তাদের ক্ষমতায়ন ও জীবনমানের উন্নয়নে আমাদের আদর্শের প্রতিফলন ঘটাবেন। আমি নিশ্চিত যে, এর মাধ্যমে বিনিয়োগ ও উদ্ভাবন আরও একধাপ এগিয়ে যাবে। কারণ বাংলাদেশ আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বাজার।’’
উবারের সাথে যুক্ত হওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশের টেস্ট দলের অধিনায়ক ও বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান বলেন, একজন খেলোয়াড় হিসেবে আমাকে প্রচুর ভ্রমণ করতে হয় এবং আমি ব্যক্তিগতভাবে উবার বুকিং করে ভ্রমণে যেতে পছন্দ করি। প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানটি শহরের মধ্যে মানুষের যাতায়ত ব্যবস্থায় যে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটিয়েছে, বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ মানুষের ক্ষমতায়ন ও কাজের সুযোগ সৃষ্টি করছে, তা দেখে আমার খুবই ভালো লাগছে। বাংলাদেশে প্রযুক্তি ও যাতায়াত ব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তনের কর্ণধার হিসেবে পরিচিত উবারের সাথে যুক্ত হতে পেরে আমি খুবই আনন্দিত।
আগামী কয়েক মাস মাঠে সাকিব যেমন তার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করবে তেমনি উবারও বাংলাদেশের নগরের যাতায়াতে স্বাচ্ছন্দ্য আনতে তাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা করবে। একই সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রামের যানজট কমাতে ও চালকদের কাজের সুযোগ সৃষ্টি করতে ভ’মিকা পালন করবে।