ঢাকা ০৯:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪

জেনে নিন পেটে মেদ বাড়ার কারণ

স্বাস্থ্য ডেস্ক :   মানব দেহে সব থেকে তাড়াতাড়ি মেদ জমে পেটে। পেটের বিভিন্ন অঙ্গের চারপাশে এই ‘ফ্যাট’ জমে, যার থেকে সৃষ্টি হয় নানা রোগের। হার্টের সমস্যা, ডায়াবেটিস, রক্তচাপের মতো অসুখের সূত্র পেটের এই মেদ থেকেই। যাকে সাধারণভাবে বলা হয় ‘বেলি ফ্যাট’। শুধুমাত্র খাওয়াদাওয়াই নয়, বেলি ফ্যাট হতে পারে আরো নানা কারণে। আসুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কারণগুলো।

সারা দিনে ঘুরতে ফিরতে, কাজের ফাঁকে কিছু-না-কিছু খাওয়া হয়েই যায়। কিন্তু এই খাবারগুলো মুখরোচক স্ন্যাক্স হলেই গন্ডোগোল। ফাস্ট ফুড খেতে ভালো হলেও স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। তার বদলে যদি ফল, আমন্ড বা স্যালাড খাওয়া যায়, তাতে উপকার হবে।

দই খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ এতে যে ‘গুড ব্যাক্টেরিয়া’ থাকে, তা হজমে সাহায্য করে। ফলে পেটে মেদ বাডা়র সুযোগ হয় না।

করনেল ইউনিভারসিটির বিশেষজ্ঞদের মতে, নেগেটিভ ইমোশান থাকলে বেশি খাওয়ার প্রবণতা হয়। যা শরীরে পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক।

তেষ্টা পেলে অনেকেই সফট ড্রিঙ্কস পান করে। এতে অত্যাধিক ক্যালোরি রয়েছে যা শরীরে মেদ বাড়িয়ে দেয়।

রোগা হতে গিয়ে অনেকেই খাওয়াদাওয়া কমিয়ে দেয়। চিকিৎসকদের মতে, খাবারের পরিমাণ কমালে সমস্যা নেই। কিন্তু, বেশি ক্ষণ না খেয়ে থাকলেও পেটে মেদ জমে।

অফিসে বা অন্য কোনো কাজ করার সময় একভাবে অনেকক্ষণ বসে থাকলেও বেলি ফ্যাট বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি এক থেকে দেড় ঘণ্টা অন্তর নিজের সিট থেকে উঠে খানিক হাঁটাচলা করা উচিত।

Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা

জেনে নিন পেটে মেদ বাড়ার কারণ

আপডেট টাইম : ০১:০২:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০১৯

স্বাস্থ্য ডেস্ক :   মানব দেহে সব থেকে তাড়াতাড়ি মেদ জমে পেটে। পেটের বিভিন্ন অঙ্গের চারপাশে এই ‘ফ্যাট’ জমে, যার থেকে সৃষ্টি হয় নানা রোগের। হার্টের সমস্যা, ডায়াবেটিস, রক্তচাপের মতো অসুখের সূত্র পেটের এই মেদ থেকেই। যাকে সাধারণভাবে বলা হয় ‘বেলি ফ্যাট’। শুধুমাত্র খাওয়াদাওয়াই নয়, বেলি ফ্যাট হতে পারে আরো নানা কারণে। আসুন তাহলে দেখে নেওয়া যাক কারণগুলো।

সারা দিনে ঘুরতে ফিরতে, কাজের ফাঁকে কিছু-না-কিছু খাওয়া হয়েই যায়। কিন্তু এই খাবারগুলো মুখরোচক স্ন্যাক্স হলেই গন্ডোগোল। ফাস্ট ফুড খেতে ভালো হলেও স্বাস্থ্যের জন্য একেবারেই ঠিক নয়। তার বদলে যদি ফল, আমন্ড বা স্যালাড খাওয়া যায়, তাতে উপকার হবে।

দই খাওয়ার অভ্যাস করুন। কারণ এতে যে ‘গুড ব্যাক্টেরিয়া’ থাকে, তা হজমে সাহায্য করে। ফলে পেটে মেদ বাডা়র সুযোগ হয় না।

করনেল ইউনিভারসিটির বিশেষজ্ঞদের মতে, নেগেটিভ ইমোশান থাকলে বেশি খাওয়ার প্রবণতা হয়। যা শরীরে পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক।

তেষ্টা পেলে অনেকেই সফট ড্রিঙ্কস পান করে। এতে অত্যাধিক ক্যালোরি রয়েছে যা শরীরে মেদ বাড়িয়ে দেয়।

রোগা হতে গিয়ে অনেকেই খাওয়াদাওয়া কমিয়ে দেয়। চিকিৎসকদের মতে, খাবারের পরিমাণ কমালে সমস্যা নেই। কিন্তু, বেশি ক্ষণ না খেয়ে থাকলেও পেটে মেদ জমে।

অফিসে বা অন্য কোনো কাজ করার সময় একভাবে অনেকক্ষণ বসে থাকলেও বেলি ফ্যাট বেড়ে যায়। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতি এক থেকে দেড় ঘণ্টা অন্তর নিজের সিট থেকে উঠে খানিক হাঁটাচলা করা উচিত।