ঢাকা ০১:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম :
Logo অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo ফরিদপুর জেলার মধুখালিতে “শ্যালিকার সঙ্গে পরকীয়ার জেরে দুলাভাইকে হত্যা” শীর্ষক চাঞ্চল্যকর হত্যা মামলার পলাতক আসামি শরিফুল শেখ ও তথি বেগম’কে ফরিদপুরের কোতোয়ালি এলাকা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০। Logo মুন্সীগঞ্জ জেলার টংগীবাড়ী এলাকা হতে ২৩.৫ কেজি গাঁজাসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ Logo গ্রাম পুলিশ সদস্যকে ধর্ষণের অভিযোগে এক ইউপি চেয়ারম্যান ও সহযোগীর বিরুদ্ধে মামলা Logo আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে ইন্টারন্যাশনাল রিলেশনস রিপোর্টার্স ফোরামের শ্রদ্ধা

বামনা উপজেলায় ধরা ছোয়ার বাইরে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা

 মোঃ অপু মিয়া ,বামনা উপজেলা প্রতিনিধিঃ
সরকার যখন মাদকের বিরুদ্ধে সারাদেশে মাদক বিরোধী অভিযান অব্যহত রেখেছে। মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করে,,ছেন। ঠিক সেই সময়ে বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার চারটি ইউনিয়নে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে রমরমা মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছে বলে বিভিন্ন এলাকায় অভিযোগ উঠছে। কুখ্যাত এই মাদক ব্যবসায়ীদেরকে প্রশাসন গ্রেপ্তার না করায় হতাশ হয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। জানা গেছে, কুখ্যাত এই মাদক ব্যবসায়ীরা নির্বাচনিয় আমেজকে কাজে লাগিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন মাদক ব্যবসা,জানাগেছে মাদক কারবারির মাদক লেনদেনের গুরুপ্তপূর্ন কয়কটা স্পষ্ট ,হলো ডৌয়াতলা বজারের পুরতন পাবলিক টয়লেট, ছোনবুনিয়া রোডে, রামনা – ডৌয়তালা সরকের মাজপথে,ডৌয়তালা কলেজ মাঠ,আলমদিনা বাজর, মাদার তলি চলাভংঙ্গ ব্রিজ, গুদিঘাটা বাজার, খুচনিচোরা- চকিদারের দোকানের ব্রিজ, উরকাকচিরা বাজার রামনা লঞ্চটার্মিনাল রামনা বৈকালিন বাজারের টাসাইট,খৌলপটুয়া ইটবাটা,জয়নগর বাজার,বুকাবুনিয় বাজারের পর্চিম পার, টেলিবেরানি বাজবর, বামনা কলাগাছিয়া রডে,বামনা হসপিটাল রোড,সহ্ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রমরমা মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ছদ্মবেশ ধারণ করে গাজা, ইয়াবা বিক্রি করেছে। মহামহিম করেনায় স্কুল- কলেজ বন্ধোথাকায় সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে মোটরসাইকেল ও অটোবাইক যুগে প্রতিনিয়ত তরুণ ও যুবকরা মাদক সেবনের জন্য ছুটে আসছে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৪/৫ বছর আগে এই কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীদের উত্থান হয়। এই কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীদের একসময় কিছুই ছিলনা মাদক ব্যবসা করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন। বাড়িতে উঠিয়েছেন হাফ ফুল বিল্ডিং ঘর নামিয়ে ছেন অনেকে দামি গাড়ি । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে মাদক ব্যবসায়ীরা এ মাদক ব্যবসা শুরু করেছেন। হাত বাড়ালেই মাদক এর দেখা পাওযায় বরগুনা জেলার – বামনা উপজেলার সদর সহ্ প্রত্যন্ত অঞ্চলে এলাকার উঠতি বয়সের তরুণরা নেশার দিকে ঝুঁকে পড়েছে। উপজেলার প্রায় সর্বত্রই মাদক ব্যবসায় সয়লাভ হলে এগুলো যেন দেখার কেউ নেই। যারা বন্ধ বা প্রতিরোধ করবে তারাই মাদক ব্যবসায়ীদের কালো টাকায় বিক্রি হয়ে নীরব ভূমিকা পালন করছে। মাদক সেবনকারীদের উৎপাতে উপজেলা বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত বাড়ছে – খনু- গুম-দর্শন-চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই -মারামারি সহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড। মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবনকারীর সংখ্যা বৃদ্ধিই পাচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ কুখ্যাত মাদক ব্যবসা বন্ধের প্রতিবাদ করলেও উল্টো এলাকার মানুষকে হুমকি দিয়ে বলে পুলিশ, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী আমার হাতে আমি পুলিশ, ডিবি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কে ম্যানেজ করেই গাঁজা ও ইয়াবা বিক্রি করি বেশি কথা বললে মাদক বাড়িতে রেখে জেলখানায় ঢুকিয়ে দিব।মাদক ব্যবসায়ীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী তাদের হুমকির মুখে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায় না বলেও জানান তারা ।প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি হাতেগোনা কয়েকজন কে এরেস্ট করলে কিছুটা হলেও বামনতে মাদকমুক্ত সম্ভব হত। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সোপানে মাদক ব্যবসায়ীদের স্থান নেই। আগে সোনার বাংলা পরে অন্যসব। সাধু সাবধান।
Tag :
আপলোডকারীর তথ্য

অবৈধভাবে চাঁদা উত্তোলন করাকালে রাজধানীর যাত্রাবাড়ী এলাকা হতে ০৪ জন পরিবহন চাঁদাবাজকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০।

বামনা উপজেলায় ধরা ছোয়ার বাইরে চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা

আপডেট টাইম : ১২:২৮:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জুন ২০২১
 মোঃ অপু মিয়া ,বামনা উপজেলা প্রতিনিধিঃ
সরকার যখন মাদকের বিরুদ্ধে সারাদেশে মাদক বিরোধী অভিযান অব্যহত রেখেছে। মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করে,,ছেন। ঠিক সেই সময়ে বরগুনা জেলার বামনা উপজেলার চারটি ইউনিয়নে কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীরা ধরা ছোয়ার বাইরে থেকে রমরমা মাদক ব্যবসা পরিচালনা করছে বলে বিভিন্ন এলাকায় অভিযোগ উঠছে। কুখ্যাত এই মাদক ব্যবসায়ীদেরকে প্রশাসন গ্রেপ্তার না করায় হতাশ হয়ে পড়েছেন এলাকাবাসী। জানা গেছে, কুখ্যাত এই মাদক ব্যবসায়ীরা নির্বাচনিয় আমেজকে কাজে লাগিয়ে চালিয়ে যাচ্ছেন মাদক ব্যবসা,জানাগেছে মাদক কারবারির মাদক লেনদেনের গুরুপ্তপূর্ন কয়কটা স্পষ্ট ,হলো ডৌয়াতলা বজারের পুরতন পাবলিক টয়লেট, ছোনবুনিয়া রোডে, রামনা – ডৌয়তালা সরকের মাজপথে,ডৌয়তালা কলেজ মাঠ,আলমদিনা বাজর, মাদার তলি চলাভংঙ্গ ব্রিজ, গুদিঘাটা বাজার, খুচনিচোরা- চকিদারের দোকানের ব্রিজ, উরকাকচিরা বাজার রামনা লঞ্চটার্মিনাল রামনা বৈকালিন বাজারের টাসাইট,খৌলপটুয়া ইটবাটা,জয়নগর বাজার,বুকাবুনিয় বাজারের পর্চিম পার, টেলিবেরানি বাজবর, বামনা কলাগাছিয়া রডে,বামনা হসপিটাল রোড,সহ্ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় রমরমা মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে।প্রশাসনের ধরাছোঁয়ার বাইরে থেকে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত ছদ্মবেশ ধারণ করে গাজা, ইয়াবা বিক্রি করেছে। মহামহিম করেনায় স্কুল- কলেজ বন্ধোথাকায় সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা থেকে মোটরসাইকেল ও অটোবাইক যুগে প্রতিনিয়ত তরুণ ও যুবকরা মাদক সেবনের জন্য ছুটে আসছে মাদক ব্যবসায়ীদের কাছে। এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, ৪/৫ বছর আগে এই কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীদের উত্থান হয়। এই কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীদের একসময় কিছুই ছিলনা মাদক ব্যবসা করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হয়েছেন। বাড়িতে উঠিয়েছেন হাফ ফুল বিল্ডিং ঘর নামিয়ে ছেন অনেকে দামি গাড়ি । নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ও পুলিশ প্রশাসনকে ম্যানেজ করে মাদক ব্যবসায়ীরা এ মাদক ব্যবসা শুরু করেছেন। হাত বাড়ালেই মাদক এর দেখা পাওযায় বরগুনা জেলার – বামনা উপজেলার সদর সহ্ প্রত্যন্ত অঞ্চলে এলাকার উঠতি বয়সের তরুণরা নেশার দিকে ঝুঁকে পড়েছে। উপজেলার প্রায় সর্বত্রই মাদক ব্যবসায় সয়লাভ হলে এগুলো যেন দেখার কেউ নেই। যারা বন্ধ বা প্রতিরোধ করবে তারাই মাদক ব্যবসায়ীদের কালো টাকায় বিক্রি হয়ে নীরব ভূমিকা পালন করছে। মাদক সেবনকারীদের উৎপাতে উপজেলা বিভিন্ন স্থানে প্রতিনিয়ত বাড়ছে – খনু- গুম-দর্শন-চুরি-ডাকাতি-ছিনতাই -মারামারি সহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকান্ড। মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবনকারীর সংখ্যা বৃদ্ধিই পাচ্ছে। স্থানীয়দের অভিযোগ কুখ্যাত মাদক ব্যবসা বন্ধের প্রতিবাদ করলেও উল্টো এলাকার মানুষকে হুমকি দিয়ে বলে পুলিশ, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী আমার হাতে আমি পুলিশ, ডিবি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কে ম্যানেজ করেই গাঁজা ও ইয়াবা বিক্রি করি বেশি কথা বললে মাদক বাড়িতে রেখে জেলখানায় ঢুকিয়ে দিব।মাদক ব্যবসায়ীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ এলাকাবাসী তাদের হুমকির মুখে কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পায় না বলেও জানান তারা ।প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি হাতেগোনা কয়েকজন কে এরেস্ট করলে কিছুটা হলেও বামনতে মাদকমুক্ত সম্ভব হত। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সোনার বাংলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের সোপানে মাদক ব্যবসায়ীদের স্থান নেই। আগে সোনার বাংলা পরে অন্যসব। সাধু সাবধান।